শিরোনাম :
চাঁপাইনবাবগঞ্জের বালু গোদাগাড়ীতে মজুত করাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের দৌঁড়-ঝাঁপ গোদাগাড়ীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান কর্তন রাজশাহীতে বালু মজুদ করতে ১০ একর জমির কাঁচা ধান সাবাড় বিশ্বের দীর্ঘতম গাড়িতে রয়েছে সুইমিং পুল, হেলিপ্যাডও ছুটির দিনে হেঁশেলে খুব বেশি সময় কাটাতে চান না? রবিবারে পেটপুজো হোক তেহারি দিয়েই দাম দিয়ে ছেঁড়া, রংচটা জিন্‌স কিনবেন কেন? উপায় জানা থাকলে নিজেই বানিয়ে ফেলতে পারেন উন্মুক্ত বক্ষখাঁজ, খোলামেলা পিঠ, ভূমির মতো ব্লাউজ় পরেই ভিড়ের মাঝে নজরে আসতে পারেন আপনিও স্পর্শকাতর ত্বকের জন্য বাড়িতেই স্ক্রাব তৈরি করে ফেলতে পারেন, কিন্তু কতটা চালের গুঁড়ো দেবেন? গরমে শরীর তো ঠান্ডা করবেই সঙ্গে ত্বকেরও যত্ন নেবে বেলের পানা, কী ভাবে বানাবেন? গাজ়া এবং ইরানে হামলা চালাতে ইজ়রায়েলকে ফের ৮ হাজার কোটি টাকার অস্ত্রসাহায্য আমেরিকার!
রাজশাহী মহানগরীতে গণটিকা স্থগিত

রাজশাহী মহানগরীতে গণটিকা স্থগিত

রাজশাহী মহানগরীতে গণটিকা স্থগিত
রাজশাহী মহানগরীতে গণটিকা স্থগিত

স্টাফ রিপোর্টার : রাজশাহী সিটি কর্পোরেশনে (রাসিক) দুদিনেই প্রায় শেষ ভ্যাকসিনের মজুদ। তাই বাধ্য হয়ে গণটিকাদান স্থগিত করা হয়েছে।

গত শনিবার সকাল থেকে নগরীর ৩০টি ওয়ার্ডের ৮৪টি কেন্দ্রে একযোগে এ গণটিকাদান শুরু হয়। আগামী ১২ আগস্ট পর্যন্ত গণটিকাদান কার্যক্রম চলার কথা ছিলো। এ ছয় দিনে সবমিলিয়ে দেড় লাখ মানুষকে টিকাদানের লক্ষ্য ঠিক করেছিল রাসিক কর্তৃপক্ষ।

নগরীতে ভ্যাকসিন মজুদ ঘাটতির বিষয়টি গণমাধ্যমে স্বীকার করেছেন প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. এফএএম আঞ্জুমান আরা বেগম।

তিনি বলেন, আমাদের টার্গেট ছিল নগরীর দেড় লাখ মানুষকে টিকা দেব। প্রথমে আমরা ৮২ হাজার টিকা পেয়েছিলাম। দুই দিন ক্যাম্পেইন চালানোর পর আমাদের হাতে আর যে অবশিষ্ট টিকা আছে তা দিয়ে ৮৪ কেন্দ্রে একদিন ক্যাম্পেইন করা সম্ভব নয়। তাই ক্যাম্পেইন আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।

তবে আগের নিয়মে সোমবার থেকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, আইডি হাসপাতাল, বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতাল ও সম্মিলিত সামরিক হাসপাতাল কেন্দ্রে নিয়মিত টিকাদান চলবে।

তিনি আরও বলেন, শুনছি সেন্ট্রালই টিকার ঘাটতি। এ কারণে আর এখনই হয়ত পাব না। টিকা পেলে আবারও ক্যাম্পেইন শুরু হবে।

কেবল নগরেই নয়, রাজশাহী জেলার নয় উপজেলাও ফুরিয়েছে টিকার মজুদ। বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলার সিভিল সার্জন ডা. কাইয়ুম তালুকদার জানান, সিনোফার্মের ৩৩ হাজার ৬০০ ডোজের কিছু বেশি টিকা মজুদ ছিল জেলায়। টিকাদান ক্যাম্পেইনেই তা শেষ হয়ে যায়।

এদিকে, বিভাগীয় স্বাস্থ্য দপ্তরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বিভাগজুড়ে রোববার প্রথম ডোজে সিনোফার্মের ভ্যাকসিন নিয়েছেন ৩৫ হাজার ৭৫১ জন। একই দিন এই ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১ হাজার ৪৭৪ জন। দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন রাজশাহী নগরীর ১৭৪ জন।

রোববার রাজশাহী নগরীতে মর্ডানা ভ্যাকসিনের প্রথম ডোজ নিয়েছেন ৪২ হাজার ৬২৪ জন।

সবমিলিয়ে এই দিনে বিভাগে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ১৪ হাজার ২৪৬ জন। ১ হাজার ৬৯০ জন নিয়েছেন অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের দ্বিতীয় ডোজ।

মতিহার বার্তা / ইএবি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply